শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের
তেজপাতার বাণিজ্যিক ভাবে চাষ হচ্ছে লালমনিরহাটে

তেজপাতার বাণিজ্যিক ভাবে চাষ হচ্ছে লালমনিরহাটে

তেজপাতা একটি মশলা জাতীয় ফসল। বাংলাদেশের রান্না ঘরে বা রেস্টুরেন্টে তেজপাতা ছাড়া রান্না হয় না। তরকারি ছাড়াও বিভিন্ন মিষ্টান্ন তৈরিতেও তেজপাতা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তেজপাতার অনেক ঔষুধি গুণও রয়েছে। বাংলাদেশের অনেক জেলায় তেজপাতার গাছ দেখা গেলেও বাণিজ্যিক ভাবে এর চাষ কম দেখা যায়। লালমনিরহাট জেলায় বাণিজ্যিক ভাবে তেজপাতার আবাদ হচ্ছে। এর মধ্যে লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভায় প্রায় প্রতিটি বাড়িতে আবাদ হচ্ছে। একটি গাছ থেকে বছরে দুই বার পাতা তোলা যায়।

 

জানা যায়, প্রথমে জমি প্রস্তুত করে তেজপাতার চারা রোপন করতে হয়। এরপর জমিতে প্রতি বছর সেচ দিতে হয়। বছরে দুই বার সার দিতে হয়। অন্য ফসলের তুলনায় তেজপাতা চাষে খরচ কম।

 

ফুলগাছ গ্রামের তেজপাতা চাষী মোঃ নুর আমীন বলেন, তেজপাতা চাষে তেমন খরচ হয় না। চারা লাগানো আর একটু পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলেই চলে। রোগ বালাই বলতে তেমন কিছুই নেই। তবে বসন্তের সময় একটু পোকা লাগে। সেই সময় একটি ঔষধ স্প্রে করতে হয়।

 

কোদালখাতা গ্রামের তেজপাতা চাষী মোঃ আফসার আলী বলেন, তেজপাতা সাথী ফসল হিসেবে চাষ করা যায়। এতে এক সাথে দুই ধরনের ফসল পাওয়া যায়।

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, আমরা তেজপাতা গাছ লাগাতে মানুষকে উৎসাহিত করছি। চাষিরা বাণিজ্যিকভাবে তেজপাতা চাষে এগিয়ে এসেছেন। এ প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে পারলে কৃষকরা লাভবান হবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone